৫ জুন হতে পারে খুলনা প্রিন্টিংয়ের আইপিও ড্র
খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং কোম্পানির শেয়ার বরাদ্দে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) লটারি ড্র আগামী ৫ জুন হতে পারে।
কোম্পানির সুপারভাইজর সুলতান বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
এর আগে কোম্পানির শেয়ার বরাদ্দে ২৮৩ কোটি ৯২ লাখ ৫০ হাজার টাকার আবেদন জমা পড়ে। যা কোম্পানির আইপিও মূল্যের চেয়ে প্রায় সাত গুণ বেশি।
এতে জানানো হয়, খুলনা প্রিন্টিংয়ের আইপিওতে সাধারণ, ক্ষতিগ্রস্ত এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের বিনিয়োগকারীরা মোট ২৬১ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার টাকার আবেদন জমা দেন। অন্যদিকে প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকার আবেদন জমা দেন।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৫১২তম সভায় আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পায় খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড কোম্পানি।
কোম্পানির শেয়ারের ফেস ভ্যালু নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। বাজারে কোম্পানিটি মোট ৪ কোটি শেয়ার ছেড়ে ৪০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে।
কোম্পানিটি জানিয়েছে, সংগৃহীত অর্থ দিয়ে খুলনা প্রিন্টিংয়ের চলতি মূলধন বৃদ্ধি, ব্যাংকের মেয়াদী ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও বাবদ খরচ করবে।
গত ৩০ জুন ২০১৩ পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ দশমিক ৮২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৪ দশমিক ২৬ টাকা।
এ কোম্পানির ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করছে সোনালী ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।
গত ৪ মে থেকে ৮ মে পর্যন্ত স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে খুলনা প্রিন্টিংয়ের আইপিও আবেদন জমা নেওয়া হয়। আর প্রবাসীদের কাছ থেকে ১৭ মে পর্যন্ত জমা নেওয়া হয়।
এদিকে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আইপিও অনুমোদন নেওয়ার অভিযোগে এক বিনিয়োগকারীর রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ৭ মে হাইকোর্ট এর আইপিওর চাঁদা জমা নেওয়ার ওপর স্থগিতাদেশ দেন।
এর পরদিন ৮ মে হাইকোর্টের ওই আদেশ দুই সপ্তাহের জন্য স্থগিত করে দেন চেম্বার বিচারপতি।
কোম্পানির সুপারভাইজর সুলতান বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
এর আগে কোম্পানির শেয়ার বরাদ্দে ২৮৩ কোটি ৯২ লাখ ৫০ হাজার টাকার আবেদন জমা পড়ে। যা কোম্পানির আইপিও মূল্যের চেয়ে প্রায় সাত গুণ বেশি।
এতে জানানো হয়, খুলনা প্রিন্টিংয়ের আইপিওতে সাধারণ, ক্ষতিগ্রস্ত এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের বিনিয়োগকারীরা মোট ২৬১ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার টাকার আবেদন জমা দেন। অন্যদিকে প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকার আবেদন জমা দেন।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৫১২তম সভায় আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পায় খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড কোম্পানি।
কোম্পানির শেয়ারের ফেস ভ্যালু নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা। বাজারে কোম্পানিটি মোট ৪ কোটি শেয়ার ছেড়ে ৪০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে।
কোম্পানিটি জানিয়েছে, সংগৃহীত অর্থ দিয়ে খুলনা প্রিন্টিংয়ের চলতি মূলধন বৃদ্ধি, ব্যাংকের মেয়াদী ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও বাবদ খরচ করবে।
গত ৩০ জুন ২০১৩ পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ দশমিক ৮২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৪ দশমিক ২৬ টাকা।
এ কোম্পানির ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করছে সোনালী ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।
গত ৪ মে থেকে ৮ মে পর্যন্ত স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে খুলনা প্রিন্টিংয়ের আইপিও আবেদন জমা নেওয়া হয়। আর প্রবাসীদের কাছ থেকে ১৭ মে পর্যন্ত জমা নেওয়া হয়।
এদিকে কোম্পানিটির বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আইপিও অনুমোদন নেওয়ার অভিযোগে এক বিনিয়োগকারীর রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ৭ মে হাইকোর্ট এর আইপিওর চাঁদা জমা নেওয়ার ওপর স্থগিতাদেশ দেন।
এর পরদিন ৮ মে হাইকোর্টের ওই আদেশ দুই সপ্তাহের জন্য স্থগিত করে দেন চেম্বার বিচারপতি।
5:28 AM | | 0 Comments
খুলনা প্রিন্টিংয়ের লটারির ড্র ৫ জুন
প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া শেষে আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেয়ার জন্য খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের লটারির ড্র আগামী ৫ জুন, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, খুলনা প্রিন্টিংয়ে মোট ২৮৩ কোটি ৯২ লাখ ৫০ হাজার টাকার আবেদন জমা পড়েছে। যা উত্তোলনকৃত টাকার চেয়ে ৭.০৯ গুণ। এর মধ্যে সাধারণ, ক্ষতিগ্রস্ত এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ২৬১ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং প্রবাসি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকার আবেদন জমা পড়েছে।
এর আগে গত ৪ মে থেকে ৮ মে পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ করা হয়। আর প্রবাসিদের জন্য এ সুযোগ ছিলো ১৭ মে পর্যন্ত।
কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ৪০ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য ৪ কোটি শেয়ার ছেড়েছে। এ জন্য প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা এবং মার্কেট লট ৫০০ শেয়ারে।
আইপিওর মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি চলতি মূলধন, ব্যাংকের মেয়াদি ঋণ এবং আইপিও খাতে ব্যয় করবে।
৩০ জুন ২০১৩ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৮২ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৪.২৬ টাকা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে সোনালি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
এর আগে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৫১২তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।
জানা গেছে, খুলনা প্রিন্টিংয়ে মোট ২৮৩ কোটি ৯২ লাখ ৫০ হাজার টাকার আবেদন জমা পড়েছে। যা উত্তোলনকৃত টাকার চেয়ে ৭.০৯ গুণ। এর মধ্যে সাধারণ, ক্ষতিগ্রস্ত এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ২৬১ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং প্রবাসি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকার আবেদন জমা পড়েছে।
এর আগে গত ৪ মে থেকে ৮ মে পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ করা হয়। আর প্রবাসিদের জন্য এ সুযোগ ছিলো ১৭ মে পর্যন্ত।
কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ৪০ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য ৪ কোটি শেয়ার ছেড়েছে। এ জন্য প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা এবং মার্কেট লট ৫০০ শেয়ারে।
আইপিওর মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি চলতি মূলধন, ব্যাংকের মেয়াদি ঋণ এবং আইপিও খাতে ব্যয় করবে।
৩০ জুন ২০১৩ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৮২ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৪.২৬ টাকা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে সোনালি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
এর আগে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৫১২তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।
5:27 AM | | 0 Comments
Subscribe to:
Posts (Atom)